মো: মিজান হোসেন :: বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৩ং দাড়িয়াল ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মৃত মো: আবু মৃধার ছেলে, মো: রিয়াজ মৃধা বিগত দিনে তিনি পাঁচটি বিবাহ করে থাকেন, এবং কিছু দিন আগে, তিনি আরো একটি বিবাহ করে থাকেন।
কিছু দিন ধরে তার ঘরে থাকা বর্তমান স্ত্রী ডাক নাম মোসা: তানিয়া বেগম, বয়স (৩০), কয়েক দিন যাবত তার স্বামী মো: রিয়াজ মৃধা তাকে অনেক মার ধর করেন, স্থী মোসা: তানিয়া বেগম তা নিরবে তা ধৈর্য ধারণ করে থাকেন।
আজ ০৫/০১/২০২৫ ইং তারিখে, সকালে স্বামী মো: রিয়াজ মৃধা তার স্থী মোসা: তানিয়া বেগমকে অনেক মারধর করে থাকেন, এবং স্থী মোসা: তানিয়া বেগম দুপুরে গোসল করার জন্য গোসল খানায় গেলে, স্বামী মো: রিয়াজ মৃধা তাঁকে বাহির থেকে গোসল খানায় তালা মেরে আটকে রাখে, সারা বিকাল স্থী মোসা: তানিয়া বেগম গোসল খানায় আটকানো থাকে, সন্ধ্যা ৬ট ৩০ মিনিটে, সাংবাদিক মো: মিজান হোসেন এটা কোনো এক মাধ্যমে জানতে পারে, সে এটার সত্যতা জাছাইয়ের জন্য মো: রিয়াজ মৃধার বাড়িতে যাওয়ার জন্য রওয়ানা হয়।
মাঝপথে একজনকে রিয়াজ মৃধার বাড়ির ঠিকানা জানতে চাইলে, সে বলে ভাই আমি তার বাড়ি চিনি, পরে তাকে সাংবাদিক সাথে করে নিয়ে রিয়াজ মৃধার বাড়ি উপস্থিত হয়।
বাড়ি গিয়ে দেখা যায় যে, ঘরের সকল দরজা ভিতর থেকে লাগানো, সাংবাদিক মো: মিজান হোসেনের সাথে যাওয়া, মো: রুবেল ঘরামী, পিতা মো: মকিব আলী ঘরামী, স্বামী মো: রিয়াজ মৃধাকে ডাক দেয়, অনেক ডাকাডাকির পরে, এক পর্যায়, তার আগের ঘরের স্থীর মেয়ে দরজা খুলে দেয়।
মেয়েকে তার বাবা মো: রিয়াজ মৃধার কথা জিজ্ঞাসা করা হলে, মেয়ে তার বাবাকে ডেকে দেয়, মেয়ের বয়স আনুমানিক ১৬ বছর।
রিয়াজ মৃধা সাংবাদিকের সাবনে আসলে, সাংবাদিক তাকে জিজ্ঞাসা করেন, যে আপনি নাকি আপনার স্থীকে ওয়াসরুমে আটকে রেখেছেন, এটা বলার পরে স্বামী মো: রিয়াজ মৃধা, সাংবাদিককে অনেক বকাবকি করেন, এবং এক পর্যায় তিনি সাংবাদিকের হাতে থাকা ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে নেন। সাথে থাকা মো: রুবেল ঘরামী থামানোর অনেক চেষ্টা করেও তিনি তাকে থামাতে পারেনি। এবং তিনি শেষমেশ সাংবাদিকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে থাকেন। এরপর ঘটনা স্থানে অনেক লোকজন ঝর হয়।
তারকিছু সময় মধ্যেই সরসী তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ হাজির হয়।
সাংবাদিক পুলিশকে বিষয়টি সবকিছু বলেন, কিন্তু পুলিশ কোনো কিছুই করেনি, তারপর সাংবাদিক বিষয়টি বাকেরগঞ্জ থানার সার্কেল এসপি, ও বাকেরগঞ্জ থানার অছি মহোদয়কে অবগত করেন, তাদের অবগত করার পরে, তিনি বাকেরগঞ্জ থানায় একটি জিডি করেন। সকল সাংবাদিক এবং সচেতন মহল বিষয়টিকে তিব্র নিন্দ্যা ও প্রতিবাদ জানায়। এবং প্রশাসনকে খুব সুষ্ঠুভাবে তদন্ত করে দেখার জন্য অনুরোধ রইল।