
নিজস্ব প্রতিবেদক :: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনে সংসদ সদস্য প্রার্থী মুহাদ্দিস আবু নছর আশরাফী বলেছেন, জামায়াতে ইসলামীর হাতে এদেশের ১৮ কোটি মানুষ নিরাপদ। কারণ জামায়াত ইনসাফ ও ন্যায় প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর। ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা হলে প্রতিটি নাগরিক তার অধিকার ফিরে পাবে এবং নিরাপদে বসবাস করবে।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উপজেলার কাদলা ইউনিয়নে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, যারা জীবন দিয়ে এই দেশ স্বাধীন করেছে, সেসব মুক্তিযোদ্ধাদের একটা স্বপ্ন ছিলো। লেখাপড়া করে ছেলে- মেয়েরা চাকরি পাবে, কথার বলার বাক-স্বাধীনতা পিরে পাবে, কিন্তু আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে যাওয়া পর আমরা কি সেই সোনার বাংলাদেশ আজও পেয়েছি।
এই নেতা বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চায়। বৈষম্যহীন মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ও ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে মানুষের অধিকার ফিরে পেতে জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই। যারা ক্ষমতা আসলে এই দেশের মানুষ নিরাপদ থাকতে পারবে, তাদেরকে আপনাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে আগামী সংসদের প্রতিনিধিত্ব করাবেন।
এই নেতা বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চায়। বৈষম্যহীন মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ও ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে মানুষের অধিকার ফিরে পেতে জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কোনো বিকল্প নেই। যারা ক্ষমতা আসলে এই দেশের মানুষ নিরাপদ থাকতে পারবে, তাদেরকে আপনাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে আগামী সংসদের প্রতিনিধিত্ব করাবেন।
তিনি আরো বলেন, কচুয়া উপজেলাকে একটি মডেল উপজেলা গঠন করার জন্য আমাদেরকে দায়িত্ব দেন, আমরা কথা দিচ্ছি আপনাদের স্বপ্নের বাস্তবায়ন করার জন্য প্রস্তুত আছি। উপজেলার সর্বত্রে জামায়েত ইসলামীর দাঁড়িপাল্লার পক্ষে গণজোয়ার তৈরি হয়েছে।
ইউনিয়ন জামায়াতের আমির মাওলানা আবু জাফরের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মাওলানা আরিফুল ইসলাম এবং জামায়াত নেতা মাওলানা সিরাজুল ইসলামের যৌথ সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কচুয়া পৌর আমির শাহ মোহাম্মদ জাকির উল্লাহ শাজলী, সাবেক আমির আমিনুল হক মীর আযহারী, কাদলা ইউনিয়নে জামায়াত মনোনীত ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাওলানা মো. মাসুম বিল্লাহ।
আরো বক্তব্য দেন ওয়ার্ড জামাতের আমির হাফেজ মাওলানা মাজারুল ইসলাম, মো. শহিদ উল্লাহ, সেক্রেটারী মাস্টার মোহাম্মদ নেওয়ামত উল্লাহ, মাও.আব্দুল কাদের প্রমুখ।
জনসভায় জামায়াতে ইসলামীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা ও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।


