ঢাকারবিবার , ৩ নভেম্বর ২০২৪

ইসলামী আন্দোলন ন্যায়ের পক্ষে ও অন্যায়ের বিপক্ষে সর্বদা সোচ্চার ছিল : মুফতি ফয়জুল করীম

ক্রাইম টাইমস রিপোর্ট
নভেম্বর ৩, ২০২৪ ৯:২৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সংবাদটি শেয়ার করুন....

রুপন কুমার দাস  :: ইসলামী আন্দোলন ন্যায়ের পক্ষে ও অন্যায়ের বিপক্ষে সর্বদা সোচ্চার ছিল : মুফতি ফয়জুল করীম।

 

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ইসলাম, দেশ ও জাতির ক্রান্তিলগ্নে বিগত দিনে সব আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় অংশ নিয়েছে। ন্যায়ের পক্ষে ও অন্যায়ের বিপক্ষে সর্বদা সোচ্চার ছিল, আছে এবং থাকবে।

নিজ দলের কর্মীদের অবদান নিয়ে তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এবং সব সহযোগী সংগঠন বিশেষ ভূমিকা পালন করেছে। এতে সংগঠনের প্রায় ২৫ জন কর্মী শাহাদাত বরণ করেছেন এবং প্রায় ৭০০ কর্মী আহত অবস্থায় এখনো চিকিৎসাধীন আছেন।

রোববার (৩ নভেম্বর) বিকেলে পিরোজপুর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ ইয়াহইয়া হাওলাদারের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মুহাম্মাদ মনিরুল হাসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ফয়জুল করীম বলেন, ফ্যাসিস্টদের ১৬ বছরে দখলদারি, চাঁদাবাজি হামলা-মামলায় জর্জরিত ছিল দেশবাসী। যেহেতু বৈষম্যের জের ধরে ফ্যাসিস্টদের পতন হয়েছে, তাই ভবিষ্যতে যেন কোনো নিরীহ ব্যক্তি হামলা-মামলা কিংবা নিপীড়নের শিকার না হয়।

ইউনিয়ন প্রতিনিধি সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মুহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান, কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক, উপাধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পিরোজপুর জেলা শাখার প্রধান উপদেষ্টা হাফেজ মুহাম্মাদ মাসুম বিল্লাহ, সহসভাপতি মুহাম্মাদ নজরুল আহসান, সহসাংগঠনিক সম্পাদক এইচএম জিয়াউল করীম, সদস্য মুহাম্মাদ আলাউদ্দিন শেখ, ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ পিরোজপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ আল-আমিন হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক ডা. মুফতি রেদওয়ান হুসাইন, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ, পিরোজপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা রফিকুল ইসলাম, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ, পিরোজপুর জেলা শাখার সভাপতি রহমাতুল্লাহ আল-হাদীসহ সহযোগী সংগঠনের নেতারা।