ঢাকাশনিবার , ২৬ এপ্রিল ২০২৫

বিভিন্ন অপ*কর্মের মাষ্টার মাই*ন্ড সেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাতেমা গ্রেফতার

ক্রাইম টাইমস রিপোর্ট
এপ্রিল ২৬, ২০২৫ ২:২৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সংবাদটি শেয়ার করুন....

এবি সিদ্দীক ভূইঁয়া :: চুরি, ডাকাতি, অপহরণ,অবৈধ দখলদারির সহ বিভিন্ন মামলা থাকা সত্ত্বেও দেশকে অস্থিতিশীল করার মাষ্টার মাইন্ড তকমা পাওয়া সেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাতেমা আক্তার শাপলা কে গ্রেফতার করছেনা প্রশাসন।

এদিকে জানাযায়,দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য সর্ব প্রথম বেছে নিয়েছিল ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ এলাকার মোহাম্মদপুর। এর মাষ্টার মাইন্ড সেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাতেমা আক্তার শাপলা।তাকে সহযোগিতা করেছেন আওয়ামী কোটায় সরাসরি পুলিশ ও সরকারি বিভিন্ন কর্মকর্তা পদে চাকুরী পাওয়া ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর তকমা পাওয়া কর্মকর্তারা।তাই তার বিরুদ্ধে চুরি, ডাকাতি, অপহরণ,অবৈধ দখলদারির সহ বিভিন্ন মামলা থাকা সত্ত্বেও দেশকে অস্থিতিশীল করার মাষ্টার মাইন্ড তকমা পাওয়া সেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাতেমা আক্তার শাপলা কে গ্রেফতার করছেনা প্রশাসন।সহযোগিতা করছেন ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসর আমলারা।ফ্যাসিস্ট হাসিনার দোসরদের ষড়যন্ত্র করতেছে একথা দেশের জনগণ বুঝেছে আরও আগেই।এবার সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস হলো বিভিন্ন তথ্য প্রমাণ সহ আওয়ামী লীগ,যুব লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগ, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ ছিনতাই ডাকাতিতে সরাসরি জরিত থেকে অন্য পেশাদার অপরাধীদের জন্য মোটা অংকের বিনিয়োগও করছেন। মোহাম্মদপুরের নেতৃত্বে রয়েছে সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সেচ্ছাসেবক লীগ, আদাবর থানা,ঢাকা মহানগর উত্তর এর ফাতেমা আক্তার শাপলা তিনি কিছু দিন পূর্বে একটি বাসায় ডাকাতির সময় সেই বাসা থেকে শিশু অপহরণ করে নিয়ে যায় মুক্তিপন চায় পরে আইন শৃংখলা রক্ষাকারি বাহিনী শিশুসহ গ্রেপ্তার করে।এই ঘটনায় মামলা হয় কিন্তু আওয়ামী লীগের আমলাদের যোগসূত্রে শাপলা জেল থেকে মুক্তি পায়।কথাটি শুনতে অন্যরকম লাগলেও এটিই সত্যি, সম্প্রতি একটি গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নাম পরিচয় গোপন রেখে এক ছিনতাইকারী এমন বিস্ফোরক মন্তব্যই করেছেন।

 

এরা সেই আওয়ামী লীগ,যুব লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগ, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ যারা হায়েনার মত ২৪ এর ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো, নির্বিচারে গুলি চালিয়ে গণহত্যার মত ক্ষমার অযোগ্য পাপও করেছিলো তাদের সহযোগী পুলিশ কর্মকর্তা ও আমলারা এবং সাংবাদিকরা এখনো ফাতেমা আক্তার শাপলাকে বিভিন্ন সহযোগিতা করছে সরাসরি।কারন গণহত্যা চালিয়ে ছিলেন যারা তারা বিচারের মুখা-মুখি হওয়ার ভয়ে শাপলাকে দিয়ে নানা ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। শাপলাকে গ্রেপ্তার করে তার মোবাইল ফোন চেক করলেই বের হয়ে যাবে সকল তথ্য। হাসিনার নির্দেশে নতুন করে আবার নানা বিধি ষড়যন্ত্র করার প্লান করছে আওয়ামী লীগ,যুব লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগ, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ।মনে রাখা দরকার তারা ধর্ষণের মত ন্যক্কারজনক ঘটনাও ঘটিয়েছিলো গণঅভ্যুত্থানের সময়।

জানা যায়, এসব ছিনতাইকারীকে তারা অর্থ দিয়ে থাকেন ডাকাতি- ছিনতাই করার জন্য।যেমন করে সহযোগিতা পেয়েছেন শাপলা দ্রুত জাবিন। এতে তাদের লাভ মূলত দেশকে অস্থিতিশীল করা আর ড. ইউনুস সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। এসব ছিনতাইকারীরা আওয়ামী লীগ,যুব লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগ, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের টাকায় হিরোইন, ইয়াবা, গাজাসহ নানা ধরণের নেশা করে থাকে, আর ছিনতাই করে যা টাকা আসে তার ৮০ শতাংশ দিতে হয়ে আওয়ামী লীগের আমলাদের যা শাপলার মাধ্যমে নিয়েছে অনেক পুলিশ কর্মকর্তা ও সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা আমলারা। এসব আমলাদের একত্রিত করেছন সাবেক সচিব শহীদ আ:রব এর জামাতা শেখ হাসিনার ফুফাতো বোন জামাই তার সহচর শাপলার মাধ্যমে সকল আমলাদের কাছে অর্থ চলে যায় ।

অন্যদিকে জানা যায়, ঢাকার কারওয়ান বাজারে র‌্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে বাহিনীর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফফট্যানেন্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার ফাতেমা আক্তার শাপলা ডাকাতি ও অপহরণে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন ।এই ঘটনায় জড়িত অন্য তিনজনের নাম সুমন, হাসান ও রায়হান৷ তবে তাদের এখনও গ্রেপ্তার করা হয়নি ।সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গ্রেপ্তার শাপলা একজন গৃহিনী অথচ তিনি আদাবর থানার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক (সাবেক )। শাপলা ২০১২ সালে বগুড়ার একটি স্কুল থেকে এসএসসি এবং ২০১৪ সালে ঢাকার লালমাটিয়া থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরে একই কলেজে মার্কেটিং বিষয়ে অনার্সে ভর্তি হয়ে পড়াশোনা শুরু করলেও তা শেষ করেননি।

আওয়ামী লীগ,যুব লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগ, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের টাকা ছিনতাইকারীদের হাতে অর্থ সরাসরি পৌঁছনোর কাজ ও করেন শাপলা কারন তিনি মহিলা হওয়া সুবাদে তার দিকে নজর থাকবে না আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর এবং সহযোগিতায় কিছু পুলিশ কর্মকর্তা ও আমলারা। তিনি ধরা পরার পরেও দ্রুত ছাড়া পাওয়ার কারণে বিশ্বাস আর সাহস বেরেছে কয়েক গুন। ছিনতাইকারীদের নেশা করার টাকার পাশাপাশি ছিনতাই ডাকাতি করতে সাপোর্ট দেয়ার কথা বলেন শাপলা। নিজের উদারন টেনে সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা করার সাহস যুগিয়ে চলেছেন।সম্প্রতি ছিনতাই ডাকাতির জন্য আতঙ্কের স্থান হয়ে উঠেছে রাজধানী ঢাকা। বিশেষ করে মোহাম্মদপুর, উত্তরা, বাসাবো, রামপুরা উল্লেখযোগ্য। এসব যেনো ছিনতাইকারীদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে এখন।

শুধু আওয়ামী লীগ,যুব লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগ, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগই নয় এর সাথে সরাসরি জড়িত বেশ কিছু কেন্দ্রীয় নেতাও এমন তথ্যও জানা যাচ্ছে। হাসিনা ভারতে বসে নানা কূটচালে ব্যস্ত দেশকে অস্থিতিশীল করার। তার পোষা আওয়ামী লীগ,যুব লীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ,শ্রমিক লীগ, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ যেনো এসব বাস্তবায়নের পণ করে বসে আছে। তবে ছাত্র-জনতা ছাড় দেবে না, ইতিমধ্যেই বেশ কিছু ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। যেখানে দেখা যায় ছিনতাইকারীকে আটক করে গণধোলাই দিচ্ছে আমজনতা আবার কোথাও কোথাও পানিতে নামানোর ঘটনাও ঘটেছে ওদের সাথে।এসব ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে পরাজিত রাজনৈতিক শক্তি। বর্তমান সরকারের সমালোচনা করে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী নেতাদের দেওয়া বক্তব্য ও সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে এবং বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ফোনে দেওয়া হচ্ছে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা, যা সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছেন তারা।

এমনকি আওয়ামী লীগের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে হরতাল, মশাল মিছিল, লিফলেট বিতরণের মতো কর্মসূচিও দেওয়া হয়। যা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল করে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ করতে উসকে দেওয়া হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন বিশ্লেষণ এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এসব তথ্য। তারা জানান, এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও জড়িত আছেন সাবেক বেশ কয়েকজন প্রশাসন ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। এ পর্যন্ত কমপক্ষে ১৫ আমলার নাম চিহ্নিত করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে শনিবার নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৯ মাস পূর্ণ হচ্ছে। এই সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে এখানেই শেষ নয়, ঈদ সামনে রেখে গার্মেন্ট সেক্টরে বড় ধরনের অস্থিরতা সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন দাবি-দাওয়াকে ইস্যু করা হবে, যা বিচ্ছিন্নভাবে ইতোমধ্যে বেশ কয়েক স্থানে সংঘটিত হয়েছে। অস্থিতিশীল করার জন্য তৈরি হয়েছে ‘ভায়োলেন্স ক্রিয়েটার গ্রুপ।’ টাকার বিনিময়ে অবরোধ, মিছিল, জ্বালাও-পোড়াওসহ বিভিন্ন সংঘবদ্ধ অপরাধের প্রস্তুতি নিয়েছে গ্রুপটি। শ্রমিকদের মনে ভীতির সঞ্চার করে কাজের স্বাভাবিকভাবে গতি ব্যাহত করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকারের সংশ্লিষ্টরা প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নিয়েছে। একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার সূত্র এসব তথ্য জানিয়েছে।

এদিকে পুলিশ সূত্র জানায়, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতির মাধ্যমে রাজধানী ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকা উত্তপ্ত করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পতনের চেষ্টা করা হয়েছিল। এরই অংশ হিসাবে ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে ডাকাতি ও ছিনতাই আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ানো হয় পরিকল্পিতভাবে। গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের একটি অডিওবার্তায় পরিকল্পনার বিষয়টি ফাঁস হয়ে যায়। এর পরপরই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আওয়ামী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ অবস্থান ঘোষণা করেন। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কঠোর হুঁশিয়ারি ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপক তৎপরতায় আগের তুলনায় পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের পলাতক নেতাদের কাছে অনেক টাকা আছে। টাকা খরচ করে সন্ত্রাসী তৎপরতার মাধ্যমে তারা পরিকল্পিতভাবে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছে। আমরা তৎপর আছি। আশা করছি তারা সফল হতে পারবে না।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বতর্মান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম ষড়যন্ত্র শুরু হয় রাজারবাগ পুলিশ লাইনে। নতুন সরকার দায়িত্ব নিতে না নিতেই রাজারবাগে নানা দাবি তুলে বিদ্রোহ শুরু করেন অধস্তন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা। এর নেপথ্যে ছিলেন আওয়ামী আমলের উচ্চাভিলাষী পুলিশ কর্মকর্তারা। আর সামনে ছিলেন এক কনস্টেবল এবং এক এএসআই। রাজারবাগ বিদ্রোহ শেষ হতে না হতেই শুরু হয় আনসার বিদ্রোহ। আনসার সদস্যরা বেআইনিভাবে সমাবেশ করেন। নতুন সরকারকে বিপদে ফেলতে ঘোরও করেন সচিবালয়। বাধা দেন পুলিশের কাজে। একপর্যায়ে তারা ঢুকে পড়েন সচিবালয়ের ভেতর। এসব ঘটনায় কিছু আনসার সদস্য সামনে থাকলেও পেছনে ছিল ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেনের নির্দেশে দলীয় অনেকেই আনসারের পোশাক পরে আন্দোলনে নামেন বলে তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দারা ছিলেন ।

সেচ্ছাসেব লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আদাবর থানার ( সাবেক)ফাতেমা আক্তার শাপলা বলেন আওয়ামী লীগ আবার ক্ষমতায় আসবে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে এখনো আমাদের লোক জন রয়েছে।পুলিশের অনেক কর্মকর্তা আমাদের রয়েছে। আমাকে কেউ আটক রাখতে পেরেছে। আমি এখনো ফোন দিলে এসপি,ডিআইজি সরাসরি এখানে চলে আসবে আপনাকে বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে দিবে। সরকারের ভিতরেও আমাদের লোক জন রয়েছে আমার এই ফোন দিয়ে সবার সাথে যোগাযোগ হয়। আপনাদের মত সাংবাদিক আমাদের রয়েছে তারা আমাদের সহযোগিতা করে চলছে। এই বলে ফোন কেটে দেয় পরে আর ফোন রিসিভ করেনি।

পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজি)টেলিফোনে বলেন, আপনারা ধরেই নিতে পারেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ পতিত সরকারের অনেকেই দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছে। যারা বিদেশে পালিয়ে থেকে দেশকে অশান্ত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন, তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার প্রক্রিয়া চলমান। আর যারা দেশে অবস্থান করে পলাতক শীর্ষ নেতাদের নির্দেশ বাস্তবায়নের অপচেষ্টা চালাচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার জানিয়েছেন, বর্তমান সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির মাধ্যমে পরাজিত রাজনৈতিক শক্তি দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করছিল। তাদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিচ্ছি। অপশক্তিকে রুখতে ‘ডেভিল হান্ট অপারেশন’সহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত আছে।