ঢাকাবুধবার , ৩০ জুলাই ২০২৫

বরগুনায় একদিনে ডেঙ্গু আ*ক্রা*ন্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৫৩ রো গী

ক্রাইম টাইমস রিপোর্ট
জুলাই ৩০, ২০২৫ ৬:৪৮ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সংবাদটি শেয়ার করুন....

নিউজ ডেস্ক :: বরগুনায় ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৮০৮ জন। এ পর্যন্ত জেলায় মোট ৩৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (৩০ জুলাই) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ।

তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনা সদর উপজেলায় ৪৩ জন, বেতাগী ১, বামনা ২, পাথরঘাটায় ৪ ও তালতলীতে ৩ জন নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন। জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৫৯ জন। এদের মধ্যে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ১১৪, আমতলী ৩, বেতাগী ২, বামনা ১২, পাথরঘাটা ১০ এবং তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৮ জন চিকিৎসাধীন। এখন পর্যন্ত বরগুনা সদর উপজেলায় ৪ হাজার ৯৪, তালতলী ১১৩, বামনা ১৭৪, বেতাগী ৬০, আমতলী ৫৯ এবং পাথরঘাটা উপজেলায় ৩০৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
বরগুনা সিভিল সার্জনের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় শুধু বরগুনা সদর হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৪৩ জন। এরমধ্যে বেতাগীতে ১ জন, বামনায় ২ জন, পাথরঘাটায় ৪ জন ও তালতলীতে ৩ জন। বর্তমানে জেলার বিভিন্ন হাসপাতালে মোট ভর্তি রোগীর সংখ্যা ১৫৯জন। এদের মধ্যে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ১১৪, আমতলী ৩, বেতাগী ২, বামনা ১২, পাথরঘাটা ১০ এবং তালতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৮ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এখন পর্যন্ত বরগুনা সদর উপজেলায় ৪ হাজার ৯৪, তালতলী ১১৩, বামনা ১৭৪, বেতাগী ৬০, আমতলী ৫৯ এবং পাথরঘাটা উপজেলায় ৩০৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন।

এ বিষয়ে বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ‘বরগুনায় দিন যত বাড়ছে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ততই বাড়ছে। কিছুতেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আসছে না। এমনিতেই এখন আমাদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করতে বেগ পেতে হচ্ছে। এরকম পরিস্থিতি চলতে থাকলে সবকিছুই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।

তিনি স্থানীয়দের সচেতন হওয়ার পাশাপাশি ব্যাপক পরিসরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান এবং মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনার তাগিদ দেন।

উল্লেখ্য, বরগুনা জেলায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ৩৭ জনের মধ্যে ২৯ জনের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলায়, ৩ জনের বাড়ি পাথরঘাটা উপজেলায় এবং ৫ জনের বাড়ি বেতাগী উপজেলায়।