ঢাকারবিবার , ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
আজকের সর্বশেষ সবখবর

দেশ গড়ার প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে শিক্ষা: প্রধান উপদেষ্টা 

ক্রাইম টাইমস রিপোর্ট
সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৪ ২:৩৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

সংবাদটি শেয়ার করুন....

নিউজ ডেস্ক :: দেশ গড়ার প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে শিক্ষা: প্রধান উপদেষ্টা

সাক্ষরতার অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন ও মায়ের ভাষায় সাক্ষরতা অর্জনের পাশাপাশি অন্য এক বা একাধিক ভাষা শেখার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

রোববার (৮ আগস্ট) আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এ আহ্বান জানান তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা, দেশ গড়ার প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে শিক্ষা। নিরক্ষরতামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আনুষ্ঠানিক ও উপানুষ্ঠানিক (আনুষ্ঠানিক শিক্ষা পদ্ধতি বা প্রতিষ্ঠানের বাইরে) উভয় ধারার শিক্ষা কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। মায়ের ভাষায় সাক্ষরতা অর্জনের পাশাপাশি অন্য এক বা একাধিক ভাষা শেখার সুযোগ সৃষ্টি করে শিশু, কিশোর ও যুবাদের যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে।

একাধিক ভাষায় সাক্ষরতালব্ধ জ্ঞান ও বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতির মধ্যে দৃঢ় মেলবন্ধন তৈরি করার আহ্বান জানিয়ে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমাদের যোগাযোগ দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ব্যক্তির জীবনমান, দেশের উন্নয়ন ও শান্তি ত্বরান্বিত হবে।

আজ আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস উদ্‌যাপনের মূল লক্ষ্য হচ্ছে দেশের জনগণকে শিক্ষা ও সাক্ষরতা সম্পর্কে সচেতন ও উদ্দীপ্ত করে তাদেরকে মানবসম্পদে রূপান্তরিত করা। মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোর অন্যতম হলো শিক্ষা।

তিনি আরও বলেন, ‘জাতি গঠনের প্রধান বাহন শিক্ষা। আর শিক্ষার প্রথম সোপান সাক্ষরতা। আশা করি, সাক্ষরতার অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন ও সবার জন্য গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাসমূহ গৃহীত কর্মসূচি বাস্তবায়নের পাশাপাশি কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে সদা সচেষ্ট থাকবে। এ জন্য আমি জনগণকে সঙ্গে নিয়ে একযোগে কাজ করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য প্রমোটিং মাল্টিলিঙ্গুয়াল এডুকেশন: লিটারেসি ফর মিউচুয়াল আন্ডারস্টান্ডিং অ্যান্ড পিচ, যা বাংলায় মূলভাব ‘বহু ভাষায় শিক্ষার প্রসার: পারস্পরিক সমঝোতা ও শান্তির জন্য সাক্ষরতা’ সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।